যারা বলে না আমি বিয়ে করবো না বা বিয়ে করার ইচ্ছে নেই সারাজীবন একাই পথ চলবো। আসলে কি জানো তো একা কেউ বাঁচতে পারে না জীবনের শেষ বয়স অব্দি কাউকে পাশে রাখাটা অত্যন্ত জরুরি। একটা সময়ের পর দেখবে তুমি কাউকে পাশে পাবে না এমন কি তোমার শরীরটাও তোমার সাথে বেইমানি করবেযারা বলে না আমি বিয়ে করবো না বা বিয়ে করার ইচ্ছে নেই সারাজীবন একাই পথ চলবো। আসলে কি জানো তো একা কেউ বাঁচতে পারে না জীবনের শেষ বয়স অব্দি কাউকে পাশে রাখাটা অত্যন্ত জরুরি। একটা সময়ের পর দেখবে তুমি কাউকে পাশে পাবে না এমন কি তোমার শরীরটাও তোমার সাথে বেইমানি করবে। একটা রঙ চটা সত্য কথা কি জানোতো তোমার বয়সটা যখন ৩৫ এসে দাঁড়াবে তখন থেকে তুমি সব হারাতে শুরু করবে। ৩৫ এর পর সব কিছু হারানোর বয়স শুরু চুল হারাবে, দাঁত হারাবে, সৌন্দর্য হারাবে, বন্ধু হারাবে, মা হারাবে, বাবা হারাবে। মিলিয়ে নিও কেউ তোমার সঙ্গ দেবে না। শেষে একজনই তোমার পাশে থাকে আর সেটা তোমার স্ত্রী বা স্বামী তোমার খেয়াল রাখা, তোমার শরীর খারাপে তোমার সেবা করা মুখের সামনে খাবার তুলে দেওয়া। তোমার বিপদের মানসিক চাপের ভাগীদার হওয়া সেই তোমার প্রিয় মানুষটিই হবে। একলা হাতে তুমি কখনোই কিছু করতে পারবে না। কোনো পাড়ার প্রতিবেশী বা আত্মীয় স্বজন কেউ এসে তোমার খোঁজ নেবে না। তোমার অসুখে বিছানায় পরে থাকলে কেউ এসে তোমার মুখে এক গ্লাস জলও তুলে দেবে না। দেবে সেই তোমার প্রিয় মানুষটিই। তাই একা বাঁচে থাকাটা খুব কষ্টের খুব যন্ত্রণার। একা কেউ বাঁচতে পারে না।
একটা রঙ চটা সত্য কথা কি জানোতো তোমার বয়সটা যখন ৩৫ এসে দাঁড়াবে তখন থেকে তুমি সব হারাতে শুরু করবে। ৩৫ এর পর সব কিছু হারানোর বয়স শুরু চুল হারাবে, দাঁত হারাবে, সৌন্দর্য হারাবে, বন্ধু হারাবে, মা হারাবে, বাবা হারাবে। মিলিয়ে নিও কেউ তোমার সঙ্গ দেবে না। শেষে একজনই তোমার পাশে থাকে আর সেটা তোমার স্ত্রী বা স্বামী তোমার খেয়াল রাখা, তোমার শরীর খারাপে তোমার সেবা করা মুখের সামনে খাবার তুলে দেওয়া। তোমার বিপদের মানসিক চাপের ভাগীদার হওয়া সেই তোমার প্রিয় মানুষটিই হবে। একলা হাতে তুমি কখনোই কিছু করতে পারবে না। কোনো পাড়ার প্রতিবেশী বা আত্মীয় স্বজন কেউ এসে তোমার খোঁজ নেবে না। তোমার অসুখে বিছানায় পরে থাকলে কেউ এসে তোমার মুখে এক গ্লাস জলও তুলে দেবে না। দেবে সেই তোমার প্রিয় মানুষটিই। তাই একা বাঁচে থাকাটা খুব কষ্টের খুব যন্ত্রণার। একা কেউ বাঁচতে পারে না।